আজকে আমরা এখানে অনেক গুলো ইসলামিক স্ট্যাটাস নিয়ে আলোচনা করবো । আমাদের এই সাইট যেহেতু ইসলামিক, তাই এখানে খুব সুন্দর সুন্দর কিছু ইসলামিক স্ট্যাটাস আপনাদের জন্য দিয়েছি । এই স্ট্যাটাস গুলো আমাদের সবার পড়া উচিৎ এবং অন্যের সাথেও শেয়ার করাও দরকার । কারণ এখানে অনেক জ্ঞানের কথা আছে । যা থেকে আমরা অনেক কিছু নতুন করে জানতে পারবো । তো আসুন তাহলে স্ট্যাটাস গুলো একটু করে পরে দেখা যাক ।
ইসলামিক স্ট্যাটাস :
কখনো হতাশ হলে দুই রাকাত নফল নামাজ পড়ে নিও। হতাশা কেটে যাবে ইনশাআল্লাহ ।
রাসূল (সাঃ) বলেছেন, যে ব্যক্তি আমার উপর একবার দুরুদ শরীফ পাঠ করে, আল্লাহ তার উপর দশবার রহমত বর্ষন করেন। (মুসলিমঃ৪০৮)
জান্নাতের নেটওয়ার্ক হল ইসলাম, : : : সিম হল ঈমান। : : : বোনাস হল রমযান, : : : রিচার্জ হল নামাজ, : : আর হেলপ লাইন হলকোরআন
ঘুম নেই,নামাজ পরো মনে শান্তি নেই কোরআন পড়ো।
বাড়ির কাছে মসজিদে যায় না। – স্ট্যাটাস দেয় একদিন মক্কা যাবো।)
গান শুনে- শুনে ঘুমানো নয়। – আল কুরআন শুনে ঘুমানো অধিকতর ভালো।
তুমি যতো বেশি সততার সাথে কথা বলবে তত বেশি সম্মানিত হবে ! – হযরত আলী (রাঃ)
মানুষ আল্লাহর কাছে লক্ষ, কোটি টাকা আশা করে অথচ আল্লাহর নামে কিছু দান করার সময় খুচরা টাকা খোঁজে!!
নিজের হাতের উপার্জিত একটি রুটি, অন্যের দয়ায় দেওয়া কোরমা – পোলাওয়ের চাইতেও উত্তম।
হিংসা মানুষকে এমনভাবে ধ্বংস করে , যেভাবে মরিচা লোহাকে ধ্বংস করে । — ইবনুল খাতীব
আলিম হব, জাহিল থাকবনা। দাড়ি রাখব, মিছা কথা বলব না। মিছামিছি হাসবনা, ঈমান ঠিক রাখব। মসজিদ আবাদ করব, জলে উঠুন ঈমানি শক্তিতে।
মসজিদে প্রথম কাতারে যদি ফকিরও বসে তাকে উঠানোর ক্ষমতা কোনো রাজার নেই। এটাই ইসলামের সৌন্দর্য।
ভিক্ষা করার চেয়ে যে কোন সামান্য পেশাও শ্রেয়। – হযরত ওমর (রাঃ) ৷
অহংকার মানুষকে নিন্মস্তরে নিয়ে যায়। —ইমাম গাজ্জালী (রাঃ)।
ডান চোখ হতে বাম চোখের দূরত্ব যতটুকু, মৃত্যু তার চেয়েও নিকটে” —বিশ্বনবী হযরত মুহাম্মদ
মানুষ যদি মৃত ব্যাক্তির আর্তনাদ দেখতে এবং শুনতে পেত তাহলে মানুষ মৃত ব্যাক্তির জন্য কান্না না করে নিজের জন্য কাঁদত ———–হযরতমোহাম্মদ (সাঃ)
পৃথিবীতে সেই সবচেয়ে কৃপন , যে মুসলমান অন্য মুসলমানকে সালাম দিতে কৃপনতা করে । _________হযরত মুহাম্মদ (সাঃ)
যদি তুমি মানো কুরআন আল্লাহ বাড়িয়ে দিবে তোমার সম্মান।
ঐ সকল নারী জাহান্নামী, যারা কাপড় পরেও উলঙ্গ থাকে।” —বিশ্বনবী হযরত মোহাম্মদ(সঃ) ..!
তুমি জান্নাত চেওনা ব রং তুমি দুনিয়াতে এমন কাজ কর যেন জান্নাত তোমাকে চায়। [হযরত আলী (রহঃ)]
দুনিয়ায় ৪০০০ এর বেশি ভাষা থাকলেও আজানের ধ্বনি কিন্তু এক -সুবাহানাল্লাহ
১০টাকার নামাজ শিক্ষার বইয়ে যা আছে, – পৃথিবীর দামী বইয়েও তা নেই !
সবচেয়ে বড় চাকরি হচ্ছে নামাজ – যার বেতন হচ্ছে জান্নাত।
মায়ের সাথে উচ্চস্বরে- কথা বলোনা -কারন ‘ মা ‘ তোমাকে কথা বলা শিখিয়েছেন !
সূরা ফাতিহায় এতই বরকত যে। তা নাজিল হওয়ার সময় শয়তানো কেঁদে-ছিলো।
আয়াতুল কুরসি। পড়ে বাড়ি থেকে বের হলে। ৭০হাজার ফেরেশতা চর্তুদিক থেকে রহ্মা করে।
নিজেকে কখনো অসুন্দর মনে করবেন না। কারণ আল্লাহর সৃষ্টি কখনো অসুন্দর হয় না।
আল্লাহ তওবাকারীদের কে ভালবাসেন এবং যারা পবিত্র থাকে তাদেরও ভালবাসেন। __(সূরা বাকারা)
নামাজ নিয়ে ইসলামিক স্ট্যাটাস :
খাদ্য খেলে যেমন পেটের ক্ষুধা মেটে ঠিক তেমনিভাবে অন্তরের খুদা যোগায় নামাজ পড়ার মাধ্যমে।
নামাজের এত গুরুত্ব যে মহান আল্লাহ রাব্বুল আলামীন কুরআনে সবথেকে বেশি নামাজের কথা বলেছে।
নামাজ পড়লে অন্তরে শান্তি পাওয়া যায় এটাই সবথেকে বড় কৃতিত্ব নামাজের ভিতরে
নামাজ পড়ুন মহান আল্লাহ পাক রাব্বুল আলামিন কে ভালোবাসেন দেখবেন আপনার আশা পূর্ণ হয়েছে।
সৃষ্টিকর্তার এই অপরূপ সৌন্দর্যের ভিতরে সবথেকে সুন্দরতম জিনিস হল নামাজ।
মহান আল্লাহ পাক রাব্বুল আলামীন তাঁর বান্দাদেরকে সৃষ্টি করেছে একমাত্র তাঁর ইবাদতের উদ্দেশ্যে—- পবিত্র কুরআনুল কারীম
“আজান” নামাজের আহবান । “নামাজ” বেহেস্তের চাবি । “বেহেস্ত” পরকালের বাড়ি । “পরকাল” চির স্থায়ী । তাই, আজান শুনলেই নামাজ পড় ।
যার কাজকর্মের দায়িত্ব আল্লাহ না নেবে, সে অবশ্যই ধ্বংস হবে। — বইঃ কিভাবে আল্লাহর প্রিয় হবো
নবী সাঃ বলেছেন-নিশ্চই তোমাদের মধ্যে সর্বোত্তম সেই ব্যক্তি, যে মানুষকে খাবার খাওয়ায়। — মুস্তাদরাকুল হাকিমঃ ৭৭৩৯
ইয়াহইয়া ইবনে মুয়াজ বলেন-দিন হল বিশুদ্ধ, নিজের পাপ দ্বারা একে কুলষিত করো না। — সিফাতুস সাফওয়া ৪/৯৪
নবী সাঃ বলেছেন-কত রোযাদার আছে যাদের রোযার বিনিময়ে ক্ষুধা ছাড়া আর কিছুই জোটে না। — সুনানে ইবনে মাজাহ, হাদিস নং ১৬৯০
বান্দা যেন তাঁর রব ছাড়া আর কারও প্রতি আশা না করে এবং তাঁর পাপ ছাড়া কোনো কিছুকেই ভয় না করে। — বইঃ নবীজির পরশে সালাফের দরসে
কঠিন অন্তরের চেয়ে মারাত্মক কোন শাস্তি কখনো কাউকে দেয়া হয়নি। — হিলয়াতুল আউলিয়া
গুনাহ থেকে তাওবাকারী যেন ঐ ব্যক্তির ন্যায় যার কোন গুনাহ নেই। — আল-জাওয়াব আল-কাফী, পৃঃ ১৬৫
কোনো ভাইয়ের মুখে আমি খাবার তুলে দিলে এর স্বাদ আমি আমার মুখের ভেতর পেয়ে থাকি। — আবু সুলাইমান দারানী
যে বিপদ-আপদ ও মুসিবত আমাদেরকে আল্লাহর দিকে ফিরিয়ে দেয়, তা সেই রহমতের চেয়ে উত্তম যা আমাদেরকে আল্লাহর স্মরণ থেকে বিমুখ করে দেয়। — ইবনে তাইমিয়া (রাহিঃ)
পাপ মানুষের জ্ঞান কেড়ে নেয়। ব্যক্তি যা জানতো তা ভুলে যায়। — আল ফাওয়াইদ, পৃষ্ঠা ২১৫
নিশ্চয় ওই ব্যক্তি সৌভাগ্যবান যার মৃত্যুর সাথে তাঁর গুনাহেরও মৃত্যু ঘটে। — হাবিব আল ফারসি রহিমাহুল্লাহ
আমরা চেষ্টা করতে পারি, কিন্তু শেষ ফয়সালা তো আল্লাহরই।
আল্লাহ্র রহমত :
আল্লাহ পাকের চারটি রহমত যা বেশীর ভাগ মানুষের পছন্দ নয়ঃ ১. কন্যা সন্তান । ২. মেহমান । ৩. বৃষ্টি । ৪. রোগ বা অসুস্থতা ।
বিপদের সময়- পৃথিবীর সব দরজা বন্ধ হয়ে গেলেও আল্লাহ তায়ালার দরজা সব সময় খোলা থাকে ।
কিয়ামতের দিন বেহেস্তের দিকে সর্বপ্রথম তাদেরকে আহবান করা হবে, যারা সুখে- দুঃখে আল্লহর প্রশংসা করে । (বায়হাকী)
তোমারা শুক্রবারকে ভয় করো। কারণ কোনো এক শুক্রবারে কিয়ামত হবে।—হযরত মুহাম্মদ(সাঃ)!
তোমরা ভালো কাজ করলে নিজেদের জন্যই করবে। — সুরা বনী ইসরাঈল, ১৭-৭
তুমি তোমার মা’কে খুশি রাখো। আল্লাহ তোমাকে খুশি রাখবেন।—হযরত মুহাম্মদ (সঃ
ভয় পেও না আমি তোমাদের সাথেই আছি, আমি সব শুনি এবং দেখি।— আল-কুরআন।
মিথ্যা হতে দূরে থাক কেননা মিথ্যা চেহারাকে কালো করে দেয়।— হযরত মুহাম্মদ (সা:) …
“আল্লাহর জন্য নিজেকে পরিবর্তন করো। দেখবে খারাপ সময়গুলো ও আল্লাহর। পক্ষ হতে রহমত মনে হবে।”
যখন বান্দার জ্বর হয়, তখন গুনাহ গুলো ঝড়ে পড়তে থাকে।— হযরত মুহাম্মদ(সাঃ)
“দেহের রোগের ঔষধ ফার্মেসিতে থাকলেও। মনের রোগের ঔষধ আল কোরআনে আছে।”
“সুখী সেই তো যে পাঁচ ওয়াক্ত। নামাজে পরো আর ।কোরআন তেলোয়াত করে।”
ইসলাম একমাত্র ধর্ম। যেখানে হাসলে সওয়াব, কাঁদলে গুনাহ্ মাফ।—সুবহানআল্লাহ !
“180 কোটি মানুষের কলিজার টুকরা আমাদের প্রিয় নবী । হযরত মুহাম্মদ (সাঃ)”
শেষ বিচারের দিন। আমাদের জন্য একমাত্র সুপারিশকারি।—হযরত মোহাম্মদ (সাঃ)
“যার চরিত্র নিয়ে মহান আল্লাহ তালা প্রসংশা করে ছিলেন। তিনি হলেন হযরত মুহাম্মদ(সা:)”
আস্তে- আস্তে হারিয়ে যাচ্ছে প্রিয় মানুষগুলো। – হে আল্লাহ আপনি আমাদের ক্ষমা কর দেন।
জুম্মা মোবারাক স্ট্যাটাস :
ভাইরাস কে নয় ভাইরাসের সৃষ্টিকর্তাকে ভয় করুন -ইনাশাআল্লাহ তিনিই রক্ষা করবেন! জুম্মা মোবারক
যৌবনের চেহারাটা মানুষ পছন্দ করে। -আর যৌবন কালের ইবাদত স্বয়ং আল্লাহ পছন্দ করেন। জুম্মা মোবারক
কুরআন পড়লে চোখের জ্যোতি বাড়ে এবং জ্ঞান বাড়ে।- [সুবাহানাল্লাহ] জুম্মা মোবারক
শুক্রবার মানেই– গরিবের হজ্বের দিন। জুম্মা মোবারাক
বুকে হাজারো কষ্ট নিয়ে আলহামদুলিল্লাহ বলাটা। আল্লাহ’র প্রতি অগাধ বিশ্বাসের নমুনা। জুম্মা মোবারক
আল্লাহ তওবাকারীদের কে ভালবাসেন এবং যারা পবিত্র থাকে তাদেরও ভালবাসেন। __(সূরা বাকারা) জুম্মা মোবারক
শুক্রবার হলো সপ্তাহের শ্রেষ্ঠ দিন। -শুক্রবার মানে গুনাহ মাফের আর একটা সুযোগ। জুম্মা মোবারক
আয়াতুল কুরসি। পড়ে বাড়ি থেকে বের হলে। ৭০হাজার ফেরেশতা চর্তুদিক থেকে রহ্মা করে। জুম্মা মোবারক
সূরা ফাতিহায় এতই বরকত যে। তা নাজিল হওয়ার সময় শয়তানো কেঁদে-ছিলো। জুম্মা মোবারক
মাটির দেহ নিয়ে কখনও করিওনা বরাই দুচোখ বন্ধ হলে দেখবে পাশে কেউ নাই যাকে তুমি আপন ভাবো সে হবে পর আপন হবে নামাজ,রোজা অন্ধাকার কবর “জুম্মা মোবারক”
শেষ কথা :
প্রিয় বন্ধুরা আমাদের এই ইসলামিক স্ট্যাটাস গুলো কেমন লাগলো আপনাদের কাছে, তা আমদের জানাতে পারেন নিচে কমেন্ট করে । আমাদের এই সাইট যেহেতু শুধু ইসলামিক, তাই আমরা প্রতিদিন এখানে নতুন নতুন ইসলামিক স্ট্যাটাস যোগ করবো । নিজে শেয়ার করবেন এবং অন্যদের কে পড়তে উৎসাহিত করবেন । কারণ আমাদের সবার জন্য ইসলামিক জ্ঞান অর্জন করা ফরজ । ধন্যবাদ , আল্লাহ্ হাফেজ ।