হাসির কৌতুক
কৌতুক কে না ভালোবাসে। কৌতুক মানুষকে হাঁসায়, আর হাঁসি মানুষের মনকে সতেজ রাখে। কৌতুক হচ্ছে মনের খোরাক। বেশি বেশি হাসির কৌতুক শুনুন মনকে উৎফুল্ল রাখুন। আজ আমরা মা-বাবা, ভাই-বোন, ছাত্র-শিক্ষক, বন্ধু-বান্ধবী দেরকে নিয়ে হাসির কৌতুক লিখার চেষ্টা করবো। আশা করি আপনাদের ভালো লাগবে। আপনাদের ভালো লাগলেই বা আপনাদের কে আনন্দ দিতে পারলেই আমাদের এই ক্ষুদ্র প্রচেষ্টা সফল হয়েছে বলে মনে করবো। তো চলুন শরু করা যাক-
বিরাম চিহ্নের তেলেসমতি
এক ভদ্র মহিলার চিঠি লেখায় দাড়ি, কমা সম্বন্ধে কোন অভিজ্ঞতা নেই। তো তিনি তার প্রবাসী স্বামীকে লিখলেন-
ওগাে আমার প্রাণের স্বামী সারা জীবন শুধু বিদেশেই এই ছিলাে আমার কপালে আমার পা, ফুলিয়া গিয়াছে উঠানটা, জলে ডুবিয়া গিয়াছে ছোট খােকন। স্কুলে যাইতে চায় না ছাগলটি, শুধু ঘাস খাইয়া ঝিমাইতেছে তােমার বাবা, পেটের অসুখে ভূগিতেছে বাগানটা। আমে ভরিয়া গিয়াছে ঘরের ছাদ। স্থানে স্থানে ফুটা হইয়া গিয়াছে গাভীর পেট। দেখিয়া মনে হয় বাচ্চা দিবে গােয়ালা করিমের বাপ, রােজ আধা সের দুধ দেয় বড় বউ। রান্না করিতে গিয়া হাত পােড়াইয়া ফেলিয়াছে কুকুর ছানাটি। সারা দিন লেজ নাড়াইয়া খেলা করে বড় খােকা। দাঁড়ি কাটিতে গিয়া গাল কাটিয়া ফেলিয়াছে নুরির মা। প্রসব বেদনায় ছটফট করিতেছে নুরির বাপ। বার বার ফিট হইয়া যাইতেছে ডাক্তার। সাহেব আসিয়া দেখিয়া গিয়াছেন।
এমতাবস্থায় তুমি অবশ্যই নির্ধারিত ১০ই মে বাড়ী আসিবে না। আসিলে অত্যান্ত দুঃখিত হইব।
ইতি,
তােমার স্ত্রী, সুখি।
এর সঠিকটা হবে নিন্মরুপ
ওগাে আমার প্রাণের স্বামী। সারা জীবন শুধু বিদেশেই, এই ছিলাে আমার কপালে। আমার পা ফুলিয়া গিয়াছে। উঠানটা জলে ডুবিয়া গিয়াছে। ছোট খােকন স্কুলে যাইতে চায় না। ছাগলটি শুধু ঘাস খাইয়া ঝিমাইতেছে। তােমার বাবা, পেটের অসুখে ভূগিতেছে। বাগানটা আমে ভরিয়া গিয়াছে। ঘরের ছাদ স্থানে স্থানে ফুটা হইয়া গিয়াছে। গাভীর পেট দেখিয়া মনে হয় বাচ্চা দিবে। গােয়ালা করিমের বাপ, রােজ আধা সের দুধ দেয়। বড় বউ রান্না করিতে গিয়া হাত পােড়াইয়া ফেলিয়াছে। কুকুর ছানাটি সারা দিন লেজ নাড়াইয়া খেলা করে। বড় খােকা দাঁড়ি কাটিতে গিয়া গাল কাটিয়া ফেলিয়াছে। নুরির মা প্রসব বেদনায় ছটফট করিতেছে। নুরির বাপ বার বার ফিট হইয়া যাইতেছে। ডাক্তার সাহেব আসিয়া দেখিয়া গিয়াছেন।
এমতাবস্থায় তুমি অবশ্যই নির্ধারিত ১০ই মে বাড়ী আসিবে। না আসিলে অত্যান্ত দুঃখিত হইব।
ইতি,
তােমার স্ত্রী, সুখি।
কৌতুক-০১
এক এমেরিকান বাংলাদেশে এসেছেন। তিনি নােয়াখালীর একটি গ্রামে দিয়ে হেঁটে যেতে দেখলেন একজন মহিলা ঢেঁকিতে ধান ভাঙছেন। বিদেশী জানেন না এটা যে, ধান ভাঙ্গার যন্ত্র। তিনি তাকিয়ে তাকিয়ে দেখছিলেন। তখন তিনি একজন গ্রামের মানুষকে জিজ্ঞেস করলেন Excuse me, What is this?
তখন গ্রামের লােকটি বলল- Two Men ধাপুর ধুপুর। One Men হিলানি, This is Called ঢেঁকি?
কৌতুক-০২
ছেলেঃ আম্মু হিসু করব।
আম্মুঃ মেহমানের সামনে হিসু বলবে না। বলবে গান করব। তারপর ছেলে নানার সাথে রাত্রে ঘুমাল। রাত ২টার দিকে তার প্রস্রাবে ধরল। বলল, নানা আমি গান করব।
নানাঃ এত রাতে! ঠিক আছে, আমার কানে কানে কর। বাকিটা ইতিহাস।
কৌতুক-০৩
বখাটে ছেলের পিতাঃ আমার ছেলেকে আপনার হাতে তুলে দিলাম, স্যার।
দারােগাঃ পিতা হইয়া ছেলেরে পুলিশের হাতে তুলে দিলেন। ছেলের পিতাঃ কি করব, আপনারা যে তাকে ধরার জন্য পুরষ্কার ঘােষণা করেছেন। তাতে তাে সে একদিন ধরা পড়বেই। তাই ভাবলাম টাকাগুলাে অন্যে নিবে কেন ? ছেলে তাে আমার।
কৌতুক-০৪
পরীক্ষা দিয়ে বের হল দুই বন্ধু।
১ম বন্ধু জিজ্ঞেস করলঃ কিরে পরীক্ষা কেমন হল ?
২য় বন্ধু উত্তরে বললঃ কিছুই পারিনী একদম সাদা খাতা দিয়ে এসেছি।
১ম বন্ধু বললঃ হায়! হায়! কি করেছিস? আমিও তাে একদম সাদা খাতা দিয়ে এসেছি। স্যারতাে ভাববেন তুই আমার থেকে নকল করেছিস।
কৌতুক-০৫
দুই পাগলের মধ্যে কথা হচ্ছে-
১ম পাগলঃ আচ্ছা তাের চুল গুলাে দেখি সব পেকে গেছে। কিন্তু দাঁড়ি দেখি একটা ও পাকেনি?
২য় পাগলঃ জানসনা ভাই চুল থেকে যে দাঁড়ি ১৮ বছরের ছােট।
কৌতুক-০৬
আরমান সাহেব এক অফিসের পিয়নকে বললেন, তােমার অফিসার কি ঘুষ ছাড়া ফাইলটা ধরবে না?
পিয়ন বলল, আগে ধরতেন এখন ধরেন না। আরমান সাহেব যাওয়ার সময় পিয়ন আবার বলল, ‘সাহেবকে সালাম দেননি যে! আরমান সাহেব বললেন, ‘সালাম আগে দিতাম, এখন দেই না।
কৌতুক-০৭
আবুর ভাই হাবু গেছে বিলাতে। সেখানে সে অনরগল ইংরেজীতে কথা বলে। একদিন দেশে ফোন করল। – হ্যালাে হাবু, আমি তাের মা বলছি। – হায় মাম্মি। – তাের মামিতাে আসেনি, আমার সাথে কথা বল বাবা। – ও নাে, ইউ মাম্মি। – আবারাে মামি! ধরেন তাে পাগলা কি কয়। – হায় ডেডি – তাের জেঠি তাে এখানে নেই, জেঠা আছে। – হ্যালাে হাবু! – হায় আংকল। – বেয়াদপ পােলা! আমারে আঙ্গুল কইলাে (টেলিফোন রেখে দেয়) – হ্যালাে, আমি তােমার ওগাে বলছি। – হায় ডার্লিং । – ডালিমের কথা কইতাছে। আমাগাে ডালিমের কথা কইতাছে।
কৌতুক-০৮
১ম বন্ধু বললঃ তুইতাে বিদেশে চলে যাচ্ছিস। তাের হাতের ঘড়িটা আমায় দে, আমার হাতে থাকলে সেটার দিকে আমার চোখ পড়লেই তাের কথা মনে হবে। তাছাড়া আমার উপকারও হবে। ২য় বন্ধু বললঃ তাের হাতটা খালিই থাক। খালি হাতে চোখ পড়লে আমার কথা তাের বেশী মনে পড়বে। উপকার থেকে ব্যাথা বেশী মনে থাকে, তুই তাে তা জানিস!
কৌতুক-০৯
এক নায়িকা আর ডাক্তার এর মধ্যে কথা হচ্ছে-
ডাক্তার : বাহ! আপনার ওজন এক কেজি কমেছে।
নায়িকাঃ হ্যাঁ এমনি হওয়ার কথা।
ডাক্তারঃ কেন?
নায়িকাঃ কারন আজ আমি মেকাপ করি নাই!
কৌতুক-১০
তিন বন্ধু সিঙ্গাড়া খেতে খেতে গল্প করছে।
১ম বন্ধুঃ আমার মাথায় না একটা প্রশ্ন ঘুরপাক খাচ্ছে।
বন্ধুরাঃ কি প্রশ্ন ?
১ম বন্ধুঃ একটি লােহার বিমান শূণ্য আকাশে কিভাবে উড়ে।
২য় বন্ধুঃ যা, এটা কোন ভাবনা হল, আমার ভাবনা লােহার তৈরী জাহাজ কিভাবে পানির উপরে চলে? এত ওজন তবুও পানিতে ডুবে না।
৩য় বন্ধুঃ যা এটা কোন ভাবনাই হল না। আমি ভাবছি, এই সিঙ্গাড়ার ভিতর আলু কিভাবে ঢুকল?
কৌতুক-১১
শিক্ষকঃ মা হচ্ছেন গুরুজন। মাকে সবসময় সম্মান করে চলবে। মায়ের কথার অবাধ্য কখনাে হবে না বুঝলে ?
ছাত্রঃ জি স্যার, বাবার মতাে আমিও এখন থেকে মায়ের কথা মতােই চলবাে।
কৌতুক-১২
১ম বন্ধুর টিভি দেখার খুব অভ্যাস। সবসময় টিভি ছাড়া সে থাকতেই পারে না।
২য় বন্ধু ১ম বন্ধুকে বললো, তুই যে টিভি ছাড়া কিছুই বুঝিস না,
কবরে গেলে তাের মলত্যাগের জায়গা দিয়ে ২২ হাতের লম্বা – বাঁশ দিবে। ১ম বন্ধু বললো, সাড়ে তিন হাত কবরে কিভাবে ২২ হাত লম্বা বাঁশ দিবে।
২য় বন্ধু বললো, ১৪ ইঞ্চি টিভিতে যদি এত বড় ঢাকা শহর দেখতে পারিস, তাহলে সাড়ে তিন হাত কবরে ২২ হাতের বাঁশ দিতে পারবে। অসুবিধা হবে না।
কৌতুক-১৩
করিমঃ এই তুই আমাকে ধাক্কা দিয়েছিলি কেন?
রহিমঃ কি করবি? এখন দিলাম আরেক ধাক্কা।
করিমঃ কি করবাে?
রহিমঃ ধাক্কা তাে দিলামই, কর না।
করিমঃ যা তােকে মাফ করে দিলাম।
বাংলা জোকস
হাসির কৌতুক ও বাংলা জোকস এই প্রবন্ধটি সম্পূর্ণ একটি বিনোদন মূলক পেইজ। এই পেইজে আপনি বিভিন্ন ধরনের হাসির কৌতুক ও বাংলা জোকস পাবেন। যা পড়ে আপনি মনে আনন্দ অনুভব করতে পারবেন। নিচে বাংলা জোকস সমূহ আলোচনা করা হল। তো চলুন শুরু করা যাক-
কৌতুক-১৪
খালেক এবং মালেক দুই ভাই। এক ভাই থাকে শহরে আরেক ভাই থাকে গ্রামে। উভয়েই বাংলা এবং ইংরেজী শিক্ষিত। কিন্তু আরবী জানে না। তখন গ্রামের লােকটা গেল শহরে ভাইয়ের সাথে দেখা করতে–
খালেদঃ আরে মালেক ভাই কেমন আছ ?
মালেকঃ ইন্নালিল্লাহ, ভালােই আছি। তুমি কেমন আছ ?
খালেকঃ নাউজুবিল্লাহ, আল্লাহ রেখেছে ভালাে।
মালেকঃ শুনলাম আব্বা নাকি অসুস্থ্য। কয়েক দিনের মধ্যে মারা যেতে পারে।
খালেদঃ আলহামদুলিল্লাহ। কী বলিস? ঠিক আছে গিয়ে দেখে আসব।
মালেকঃ তােমার মেয়ে অর্থাৎ আমার ভাতিজী মিনার এস.এস.সি পরীক্ষার রেজাল্ট কী?
খালেদঃ আর বলােনা ভাই, বােকারামটা তিন বিষয়ে শূন্য মার্কসহ ফেল ডিভিশনে ফাষ্ট হয়েছে।
মালেকঃ মাশা আল্লাহ।
কৌতুক-১৫
ট্রেনের কামরায় দুই ডাকাত বসেছিল। ট্রেন চলতে শুরু করলেই একজন উঠে দাঁড়িয়ে পিস্তল দেখিয়ে এক যাত্রীকে বলল, তােমার কাছে যা আছে জলদি দাও?
যাত্রী ফিসফিসিয়ে বলল, ভাই আস্তে বলুন, আমার কাছে ট্রেনের টিকেট নেই।
কৌতুক-১৬
মা আর মেয়ের মধ্যে কথা হচ্ছে-
মেয়েঃ মা তরকারী কী দিয়ে রান্না করতে হয়?
মাঃ তরকারী মসলা দিয়ে রান্না করতে হয়।
মেয়েঃ মসলা কেন দিতে হয়?
মাঃ তরকারী খেতে মজা লাগার জন্য।
মেয়েঃ তাহলে মা আমার বই গুলােতে ও একটু মসলা দিয়া দেন।
কৌতুক-১৭
শিক্ষক ও ছাত্রের মধ্যে কথা হচ্ছে-
শিক্ষকঃ বলতাে চোখের জুতি বাড়াতে কী খাওা উচিৎ?
ছাত্রঃ স্যার ঘাস!
শিক্ষকঃ কেন?
ছাত্রঃ এ পর্যন্ত কোন গরু ছাগলকে চশমা পড়তে দেখিনি তাই।
কৌতুক-১৮
গ্রীষ্মের দুপুরে দাদুর করবের পাশে হাঁটতে হাঁটতে দুই দুষ্ট ভাইয়ের মধ্যে কথা হচ্ছে-
ছােট ভাইঃ দেখেছাে ভাইয়া! দাদুর কবরে কেমন আগাছা হয়েছে।
বড় ভাইঃ আগাছা গুলােতে দাদুর উপকার করছে।
ছােট ভাইঃ কি উপকার করছে ভাইয়া?
বড় ভাইঃ যা ভীষন কড়া রােদ, গাছ গুলাে না থাকলে যে দাদুর কী অবস্থা হতাে।
ছােট ভাইঃ হ্যাঁ ভাইয়া, এতদিনে শুকিয়ে একদম রােবট হয়ে যেতাে।
দু ভাই একত্রেঃ হিঃ হিঃ………….।
কৌতুক-১৯
শিক্ষক ও ছাত্রীর মধ্যে কথা হচ্ছে-
ছাত্রীঃ স্যার, পাবেল আমাকে ইভটিজিং করে ওকে মারেন স্যার।
শিক্ষকঃ ওকে মারতে হবেনা পিংকি, নারী পুরুষ সমান অধিকার। তুমিও তাকে ইভটিজিং কর।
কৌতুক-২০
ক্রেতা ও বিক্রতার মধ্যে কথা হচ্ছে-
ক্রেতাঃ কলার দাম কত ভাই?
বিক্রতাঃ এক জোড়া দশ টাকা।
ক্রেতাঃ ছয় টাকা দিবেন?
বিক্রতাঃ ছয় টাকা দিয়ে তাে খােসা পাবেন।
ক্রেতাঃ তাহলে চার টাকা দিচ্ছি খােসার ভিতরের টা দেন।
কৌতুক-২১
স্বামী ও স্ত্রীর মধ্যে কথা হচ্ছে-
স্ত্রীঃ জানাে আমি কাল রাতে স্বপ্ন দেখেছি তুমি আমাকে একটি জামা কিনে দিয়েছ।
স্বামীঃ আমি স্বপ্ন দেখেছি টাকা টা তােমার বাবা দিয়েছে।
কৌতুক-২২
ছাত্র ও শিক্ষকের মধ্যে কথা হচ্ছে-
শিক্ষকঃ তােমাকে যদি দুটি ব্যাগ দেওয়া হয়। যার একটিতে টাকা থাকবে এবং অপর টিতে বই থাকবে। তুমি কোনটি নিবে?
ছাত্রঃ আমি টাকা নিবাে।
শিক্ষকঃ আমি হলে বই নিতাম,
ছাত্রঃ যার যেটার অভাব সে তো সেটাই দিবে।
কৌতুক-২৩
শান্ত ও নাহিদের মধ্যে কথা হচ্ছে-
নাহিদ হচ্ছে দুধ কোম্পানির ম্যানেজার আর শান্ত কর্মকর্তা। একদিন শান্ত এসে নাহিদকে বললঃ
শান্তঃ স্যার, স্যার, দুধের গামলায় একট ইদুর পড়েছে।
নাহিদঃ সর্বনাশ তাড়াতাড়ি তা ওঠাবার ব্যবস্থা কর।
শান্তঃ কোনাে চিন্তা নেই স্যার, ইদুর টাকে ধরার জন্য আমি দুধের গামলায় একটি বিড়াল ছেড়ে দিয়েছি।
কৌতুক-২৪
শিক্ষকঃ তােমার কাছে যে পাঁচ টাকা আছে এখন তোমার আব্বু যদি সাত টাকা দেয় তাহলে কত হবে?
ছাত্র: আব্বু তাে সব সময়ই দেন, আজকে আপনি দেননা, স্যার।
কৌতুক-২৫
নাতির কাছে সিগারেট দেখে দাদা সিগারেট সম্বন্ধে তার বিতৃষ্ণা জন্মাবার আশায় বললেন, জানিস সিগারেট মানুষের সবচেয়ে বড় শত্রু।
নাতিঃ সেই জন্যই তাে ওটাকে পােড়াচ্ছি।
কৌতুক-২৬
মেয়ের মা বললঃ ছেলে কি পাস?
ঘটক বললঃ বি কম,
মেয়ের মা বললঃ না বাপু, কম-টমের কাছে আমার মেয়ের বিয়ে দিমু না, বেশী থাকলে নিয়ে আসেন।
কৌতুক-২৭
শিক্ষক ক্লাসে এসে বললেনঃ তােমরা কখন ও হাজী মুহাম্মদ মুহসীনের নাম শুনেছ?
এক ছাত্র বললঃ জ্বি স্যার, শুনেছি।
শিক্ষক বললেনঃ কবে? কার কাছে?
ছাত্রটি বললঃ এইত এখন, আপনার কাছে।
জানি না আপনাদের কে আনন্দ দিতে পেরেছি কিনা? তবে চেষ্টা করেছি হাসির কৌতুক ও বাংলা জোকস এর মাধ্যমে আপনাদের কে আনন্দ দেওয়ার জন্য। ভালো লাগলে বন্ধুদের সাথে বেশি বেশি শেয়ার করবেন। আরোও বেশি আমাদের কে উৎসাহিত করতে, কমেন্টস করে আপনার মতামত জানাবেন। বেশি বেশি হাসির কৌতুক ও বাংলা জোকস পড়ুন মনকে উৎফুল্ল রাখুন। আল্লাহ হাফেজ।।